ওয়েভ ডিজাইন

শনিবার, ১৫ জুন, ২০১৩
Tech Digital Computer Training Center তথ্যপ্রযুক্তি, বিশেষ করে অনলাইনভিত্তিক আউটসোর্সিংয়ের কাজে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা বেড়েই চলেছে। তাই ওয়েব ডিজাইনারের গুরুত্ব কাজের বাজারে ভালোই। সৃজনশীল যে কেউ এ পেশায় ভালো করতে পারেন। ওয়েব ডিজাইন আসলে কী? সরল করে এভাবে বলা যায়, একটা ওয়েবসাইটের বাহ্যিক সৌন্দর্য হচ্ছে ডিজাইন। একটা ওয়েবসাইট খুললে যা দেখি, তা-ই ডিজাইনের অংশ। কী কী শিখতে হয় ওয়েব ডিজাইনার হতে হলে? শুধু অ্যাডোবি ফটোশপ শিখেও ওয়েব ডিজাইনার হওয়া সম্ভব। তবে আপনি যদি পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আরও কয়েকটি সফটওয়্যার শিখতে হবে। ফটোশপ: ফটো সম্পাদনার এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে শুরুতেই একটি ওয়েবসাইটের কাঠামো দাঁড় করানো হয়। এটি পিএসডি ফরম্যাটে সেভ করা হয়ে থাকে। আন্তর্জাতিক বাজারে এক পৃষ্ঠা পিএসডি ডিজাইনের মূল্য হতে পারে ৫০ থেকে এক হাজার ৫০০ ডলার বা তারও বেশি। ইলাস্ট্রেটর: ওয়েবসাইটের অলংকরণের কাজগুলো করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। এইচটিএমএল: হাইপার টেক্সট মার্ক-আপ ল্যাঙ্গুয়েজ বা এইচটিএমএলকে বলা হয় ‘ফাদার অব ওয়েবসাইট’। একটি ওয়েবসাইটের মূল ভিত্তি এটি। এইচটিএমএল জানা থাকলে ওয়েব ডিজাইন করা যায় সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে। ফলে ডিজাইনটি হয়ে ওঠে আরও অর্থবহ। সিএসএস: ক্যাসকেড স্টাইল শিট বা সিএসএস হলো ডিজাইন আকর্ষণীয় এবং অর্থবহ করে তোলার মূল হাতিয়ার। আগে এইচটিএমএলে টেবিল বেইজড ওয়েবসাইট তৈরি হতো আর এখন টেবিললেস এবং ডিভ বেইজড ওয়েবসাইট তৈরি হয় এবং এটা করা সম্ভব হচ্ছে সিএসএসের বদৌলতেই। মোটামুটি এই হলো ওয়েব ডিজাইনের ব্যাপার-স্যাপার। এগুলো জানলে ওয়েব ডিজাইনের কাজ শুরু করা যেতে পারে। আপনারা আমাদের সাথে থাকলে ওয়েভ ডিজাইন সম্পর্কে সকল কিছু জানতে ও শিখতে পারবেন। দীপজ্যোতি বিশ্বাস

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন